প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস তার নিজের কাছে ২৭টি মন্ত্রণালয়/বিভাগ রেখেছেন। সেগুলো হলো-
১. মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ
২. প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়
৩. সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ
৪. শিক্ষা মন্ত্রণালয়
৫. সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়
৬. খাদ্য মন্ত্রণালয়
৭. গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়
৮. ভূমি মন্ত্রণালয়
৯. বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়
১০. কৃষি মন্ত্রণালয়
১১. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়
১২. রেলপথ মন্ত্রণালয়
১৩, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়
১৪. বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়
১৫. নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়
১৬. পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়
১৭. মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়
১৮. দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়
১৯. তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়
২০. প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়
২১. বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
২২. শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়
২৩. সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়
২৪. বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়
২৫. মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়
২৬. পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়
২৭. প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
এছাড়া উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ পেয়েছেন দুই মন্ত্রণালয়/বিভাগের দায়িত্ব। সেগুলো হলো- অর্থ মন্ত্রণালয় ও পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়।
এছাড়া ড. আসিফ নজরুল পেয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। আদিলুর রহমান খান পেয়েছেন শিল্প মন্ত্রণালয়। হাসান আরিফ পেয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়। তৌহিদ হোসেন পেয়েছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান পেয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। মিজু শারমীন এস মুরশিদ পেয়েছেন সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন পেয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ড. আ. ফ. ম. খালিদ হোসেন পেয়েছেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়। ফরিদা আখতার পেয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। নুরজাহান বেগম পেয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। নাহিদ ইসলাম পেয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া পেয়েছেন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়।